উন্নয়নশীল, সম্ভাবনাময় ও শিক্ষাবান্ধব দেশ
ভারত
|
কেন ভারত?
ভারতের মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি গুণগত, সাশ্রয়ী ও আকর্ষণীয় বিকল্প। এখানে বহু প্রাচীন ও খ্যাতিমান ইসলামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেগুলোর সনদ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও মর্যাদাপূর্ণ।
ভারত একটি ধর্মীয়ভাবে বৈচিত্র্যপূর্ণ ও ইংরেজি-বান্ধব দেশ, যা মুসলিম শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সহনশীল ও নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করে।
আধুনিক অবকাঠামো, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং দক্ষিণ এশিয়ার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত হওয়ায় ভারত শিক্ষাগ্রহণ, জ্ঞান বিনিময়, এবং ভবিষ্যতের কর্মজীবনে অগ্রগতির জন্য চমৎকার সুযোগ সৃষ্টি করে।
ভারতের মাদ্রাসাগুলো কেবল ধর্মীয় শিক্ষা নয়, বরং আরবি, ফারসি, ইতিহাস, সাহিত্য ও আধুনিক বিষয়েরও সমন্বিত পাঠদান করে — যা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় এগিয়ে যেতে সহায়ক।

- পড়াশোনা করুন
ভারত
ভারতের শিক্ষাক্রমসমূহ
Primary School (Ages 6–12) – Focuses on foundational education in languages, mathematics, science, and moral studies. Both public and private (international) school options are available.
Secondary School (Ages 13–17) – Includes lower and upper secondary levels, offering national curriculum (SPM) or international options (IGCSE, IB). Specializations begin at upper secondary.
Pre-University / Foundation (Ages 17–19) – Options include Malaysian Matriculation, A-Levels, IB Diploma, and university foundation programs that prepare students for undergraduate study.
Diploma Programs (Typically 2–3 years) – Job-ready vocational and technical programs in fields like business, IT, engineering, hospitality, and design.
Bachelor’s Degree (Typically 3–4 years) – Wide range of programs in public and private universities, including dual-degree options with UK, Australian, or US universities.
Master’s Degree (1–2 years) – Coursework, research, or mixed-mode programs in areas such as engineering, business, health sciences, and the arts.
PhD / Doctoral Studies (3–5 years) – Research-based programs with strong emphasis on innovation, especially in science, technology, and social sciences.

- পড়াশোনা করুন
ভারত
ধাপে ধাপে নির্দেশিকা
বাংলাদেশি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য ভারতবর্ষে পড়াশোনার পরিকল্পনায় ধাপে ধাপে নির্দেশনা:
ধাপ ১: পড়াশোনার বিকল্পগুলি খোঁজা
ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও স্কুলসমূহ সম্পর্কে গবেষণা করুন। আপনার একাডেমিক পটভূমি, ক্যারিয়ার লক্ষ্য এবং বাজেট অনুযায়ী উপযুক্ত প্রোগ্রাম বাছাই করুন। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বা ডুয়াল ডিগ্রি প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বিবেচনায় নিন।
ধাপ ২: ভর্তির যোগ্যতা যাচাই করা
আপনার নির্বাচিত প্রোগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় একাডেমিক যোগ্যতা, ইংরেজি দক্ষতা (যেমন IELTS/TOEFL প্রয়োজন হলে), এবং অন্যান্য বিশেষ শর্ত (যেমন পোর্টফোলিও, বিশেষ পরীক্ষার রেজাল্ট) যাচাই করুন।
ধাপ ৩: আবেদন করা
প্রয়োজনীয় নথি যেমন মার্কশিট, সনদপত্র, পাসপোর্টের কপি, ব্যক্তিগত বিবৃতি প্রস্তুত করে আবেদন করুন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অথবা অনুমোদিত প্রতিনিধি মাধ্যমে আবেদন করা যেতে পারে।
ধাপ ৪: ভর্তির অফার লেটার সংগ্রহ করা
ভর্তি হলে প্রতিষ্ঠান থেকে অফিসিয়াল অফার লেটার পাবেন। নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় টাকা জমা দিয়ে অফার নিশ্চিত করুন।
ধাপ ৫: স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করা
ভারতীয় ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করুন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন অফার লেটার, পাসপোর্ট, ফটো, আর্থিক প্রমাণাদি প্রস্তুত রাখুন।
ধাপ ৬: স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করা
ভিসা আবেদন ও যাত্রার আগে অনুমোদিত মেডিকেল কেন্দ্রে স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করুন।
ধাপ ৭: ভিসা আবেদন ফি পরিশোধ
ভারতীয় দূতাবাস বা কনস্যুলেট নির্দেশনা অনুযায়ী ভিসার ফি পরিশোধ করুন।
ধাপ ৮: যাত্রার প্রস্তুতি ও ফ্লাইট বুকিং
আপনার ভিসা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় নথি সঙ্গে নিয়ে ফ্লাইট বুক করুন।
ধাপ ৯: ভারতে পৌঁছে রেজিস্ট্রেশন ও অরিয়েন্টেশন
ভারতে পৌঁছে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন, অরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে অংশ নিন এবং প্রয়োজনীয় (সিম কার্ড, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট) ব্যবস্থা নিন। এরপর আপনার পড়াশোনা শুরু করুন।

- পড়াশোনা করুন
ভারত
বাংলাদেশি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য ভারতের গড় টিউশন ফি (প্রতি বছর আনুমানিক):
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়
• প্রায় USD 1,000 – 5,000
(প্রধানত প্রাইভেট ও আন্তর্জাতিক স্কুলগুলোর জন্য, কারিকুলাম ও অবস্থানের ওপর নির্ভর করে)
ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম
• প্রায় USD 1,500 – 5,000
(টেকনিক্যাল ও ভোকেশনাল কোর্সে)
স্নাতক (ব্যাচেলর) ডিগ্রি
• প্রায় USD 1,500 – 6,000 (সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে)
• প্রায় USD 3,000 – 10,000 (প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় বা আন্তর্জাতিক শাখায়)
মাস্টার্স ডিগ্রি
• প্রায় USD 2,000 – 7,000 (সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে)
• প্রায় USD 4,000 – 9,000 (প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে)
পিএইচডি / ডক্টরাল স্টাডিজ
• প্রায় USD 1,000 – 4,000
(সরকারি ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রায় সমান)
দ্রষ্টব্য: ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের টিউশন ফি ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, রাজ্য, কোর্স ও অন্যান্য সুবিধার ওপর ভিত্তি করে।

- পড়াশোনা করুন
ভারত
বাংলাদেশি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য ভারতের আন্তর্জাতিক ছাত্রদের জন্য প্রাপ্য প্রধান স্কলারশিপসমূহ:
সরকারি / জাতীয় পর্যায়ের স্কলারশিপসমূহ
সেন্ট্রাল সেক্টার স্কলারশিপ (Central Sector Scholarship)
স্টুডেন্ট অফ টুডে, লিডার অফ টুমরো (SOTLO)
বিচ্ছিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ
স্টুডেন্টস স্কলারশিপ ফর মাইনরিটি কমিউনিটিজ (Minority Scholarship Schemes)
ডিপার্টমেন্ট অফ ইসলামিক অ্যাডুকেশন স্কলারশিপ প্রোগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়-ভিত্তিক স্কলারশিপসমূহ
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (ICCR) স্কলারশিপ
(বিশ্বব্যাপী মুসলিম ও ইসলামি শিক্ষার্থীদের জন্য, বিভিন্ন কোর্সে)জাওহরলাল নেহেরু ইউনিভার্সিটি (JNU) স্কলারশিপস
(মেধাবী ও দরিদ্র ছাত্রদের জন্য)আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটি (AMU) স্কলারশিপস
(বিশেষ করে মুসলিম শিক্ষার্থীদের জন্য)মাদ্রাসা ছাত্রদের জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ আর্থিক সাহায্য এবং বৃত্তি
ফাউন্ডেশন / কর্পোরেট স্কলারশিপ
টাইমস অফ ইন্ডিয়া গ্রুপ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ
রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ
টাটা ট্রাস্টস শিক্ষা অনুদান
আইসিএফএ (Indian Council of Finance and Education) স্কলারশিপস
অন্যান্য আন্তর্জাতিক ও বেসরকারি স্কলারশিপ
শেখ জায়েদ ইসলামিক ফান্ড স্কলারশিপ (Sheikh Zayed Islamic Fund Scholarship)
(ইসলামী শিক্ষা ও গবেষণার জন্য)ইসলামিক ফাউন্ডেশন ফর কালচারাল এডুকেশন স্কলারশিপ
বিভিন্ন মাদ্রাসা ও ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান ও স্কলারশিপ প্রোগ্রাম
ভারতে পড়াশোনার জন্য ভিসার শ্রেণীবিভাগসমূহ

স্টুডেন্ট ভিসা
এই ভিসাটি ভারতের স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মাদ্রাসা বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফুল-টাইম কোর্সে (যেমন স্নাতক, স্নাতকোত্তর, ইসলামি শিক্ষা, চিকিৎসা, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইত্যাদি) পড়াশোনার জন্য প্রদান করা হয়

রিসার্চ ভিসা
এই ভিসাটি পিএইচডি বা গবেষণামূলক পড়াশোনার জন্য দেওয়া হয়

স্বল্পমেয়াদি স্টুডেন্ট ভিসা
যেসব শিক্ষার্থী এখনো ভর্তি নিশ্চিত করেনি কিন্তু ভারতে গিয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে চায়, তারা এই ভিসা পেতে পারে

ভিসা আবেদনের চেকলিস্ট
বাংলাদেশি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য ভারতের স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন চেকলিস্ট:
ভারতের স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজ থেকে অফার বা ভর্তি চিঠি
ভিসা আবেদন ফরম (ভারতের ইমিগ্রেশন বা দূতাবাসের অফিসিয়াল ফরম)
বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ১৮ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে প্রবেশের তারিখ থেকে)
পাসপোর্ট সাইজ ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড, নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী)
একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও সনদপত্রের সত্যায়িত কপি
ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণ (যেমন IELTS, TOEFL – প্রয়োজন হলে)
স্বাস্থ্য পরীক্ষা রিপোর্ট (ভারতের অনুমোদিত ক্লিনিক থেকে, ভ্রমণের আগে বা পরে প্রয়োজন হতে পারে)
আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট, স্পন্সর লেটার, বা আর্থিক সাহায্যের শপথনামা)
নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (NOC) (যদি বাংলাদেশ সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ থেকে প্রয়োজন হয়, বিশেষ করে কম বয়সী শিক্ষার্থীদের জন্য বা সরকারি স্কলারশিপ প্রাপ্তদের ক্ষেত্রে)
ভিসা ফি পরিশোধের রসিদ
বিশ্ববিদ্যালয়/কলেজ কর্তৃক স্বাক্ষরিত পার্সোনাল বন্ড ফর্ম (যদি প্রযোজ্য)
যক্ষ্মা (টিবি) পরীক্ষার সার্টিফিকেট বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সনদ (যদি প্রযোজ্য হয়)
দ্রষ্টব্য: ভারতের স্টুডেন্ট ভিসা আবেদনের জন্য নির্দিষ্ট দস্তাবেজ ও প্রক্রিয়া ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও ভিসা ধরন অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে। আবেদন করার আগে সংশ্লিষ্ট দূতাবাস বা ইমিগ্রেশন অফিসের নির্দেশিকা ভালোভাবে পড়ুন।

- পড়াশোনা করুন
ভারত
পড়াশোনার পর চাকরি ও স্থায়ী বাসস্থান (PR) অর্জনের পথসমূহ
বাংলাদেশি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য ভারতের পড়াশোনার পর চাকরি ও স্থায়ী নাগরিকত্ব (PR) এর পথ:
চাকরির সুযোগগুলো
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা ভারতে দক্ষ পেশাজীবীদের চাহিদা থাকা ক্ষেত্র যেমন: প্রকৌশল, তথ্যপ্রযুক্তি (IT), অর্থনীতি, বিজ্ঞান, ও শিক্ষা ক্ষেত্রে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারেন।
ভারতে বৈধভাবে কাজ করার জন্য বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্পন্সরশিপ সহ কর্ম অনুমতি পত্র (Employment Visa) প্রয়োজন।
কর্ম অনুমতি পত্র সাধারণত চাকরির ধরন, বেতন (মাসিক সাধারণত INR ২০,০০০ থেকে ৪০,০০০ বা তার বেশি) এবং নিয়োগকারীর বৈধতা অনুযায়ী ইস্যু করা হয়।
অনেক শিক্ষার্থী ইন্টার্নশিপ বা ট্রেনিং প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে, যা পূর্ণকালীন চাকরিতে পরিণত হতে পারে।
স্থায়ী নাগরিকত্ব (Permanent Residency) বা পিএসপি
ভারতে পড়াশোনার পর সরাসরি স্থায়ী নাগরিকত্বের সুযোগ পাওয়া যায় না; সাধারণত কয়েক বছর বৈধ কাজের অনুমতির ভিত্তিতে থাকা প্রয়োজন।
বিদেশিরা দীর্ঘ মেয়াদী কর্ম ভিসায় ৫ বছরের বেশি থাকার পরে স্থায়ী নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন, যেখানে দক্ষতা, বিনিয়োগ বা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান বিবেচনা করা হয়।
স্থায়ী নাগরিকত্বের জন্য আবেদন কঠোরভাবে যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে অনুমোদিত হয় এবং ভারতীয় ইমিগ্রেশন বিভাগ কর্তৃক মামলা ভিত্তিক নির্ধারণ করা হয়।
ভারতীয় নাগরিকের সঙ্গে বিবাহ, বিশেষ প্রতিভা বা উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ স্থায়ী নাগরিকত্বের সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয়।

- পড়াশোনা করুন
ভারত
প্রক্রিয়ার সময় আমাদের সহায়তা
বাংলাদেশি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য ভারতের পড়াশোনার যাত্রায় আমরা আপনার পাশে আছি — প্রথম পরামর্শ থেকে শুরু করে নতুন জীবনে প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত, যাতে আপনার যাত্রা হয় ঝামেলামুক্ত, তথ্যভিত্তিক এবং সফল।
ব্যক্তিগতকৃত পরামর্শ প্রতিটি ধাপে
আমরা আপনার একাডেমিক লক্ষ্য, আর্থিক অবস্থা এবং ব্যক্তিগত পছন্দগুলো বুঝে আপনাকে সবচেয়ে উপযোগী পড়াশোনার পথনির্দেশনা দেই।
ভর্তি, ভিসা ও যাত্রার জন্য একান্ত সহায়তা
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুতি, ভিসা প্রক্রিয়া এবং যাত্রার সমস্ত বিষয়গুলোতে নিবেদিত সহায়তা প্রদান করি।
সদা যোগাযোগযোগ্য
ফোন, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমেইল বা সরাসরি যেভাবে সুবিধাজনক, আমরা সবসময় আপনার সঙ্গে যোগাযোগ রাখি।
নিয়মিত আপডেট, সতর্কবার্তা ও কাগজপত্র পর্যালোচনা
সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য, ডেডলাইন এবং আপনার কাগজপত্রের সঠিকতা যাচাই করে আপনাকে সঠিক পথে রাখি।
আগমনের পর সহায়তা ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মেন্টরিং
ভারতে পৌঁছে যাওয়ার পরও আমরা সংযুক্ত থাকি, নিয়মিত সহায়তা দিই এবং সফল প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আপনাকে যুক্ত করি।
চাকরি অনুসন্ধান ও স্থায়ী বাসস্থানের পরিকল্পনায় সহায়তা
চাকরির সুযোগ, সিভি প্রস্তুতি এবং স্থায়ী নাগরিকত্বের পথ সম্পর্কে পরামর্শ দিয়ে আপনাকে সহায়তা করি, এমনকি গ্রাজুয়েশনের পরও।